ইউরো অভিষেকে দুর্দান্ত গ্যারেথ বেলের ওয়েলস
১৯৫৮ বিশ্বকাপে প্রথম ও শেষবার খেলেছিল ওয়েলস। শনিবার রাতে হেরে যাওয়া স্লোভাকিয়ারও এটা ছিল ইউরো অভিষেক। ইতিহাস গড়ার মঞ্চে জয়ের উৎসব করতে পারল না তারা। ইউরোপ সেরার টুর্নামেন্টে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ওয়েলসের জয়ে একটি গোল করেন দলের সেরা তারকা বেল, অন্যটি হ্যাল রবসন-কানুর। বোর্দোয় তৃতীয় মিনিটেই এগিয়ে যেতে পারতো স্লোভাকিয়া। দারুণ এক স্লাইডে গোল লাইনের সামনে থেকে ওয়েলস ডিফেন্ডার বেন ডেভিস বিপদমুক্ত করায় তা হয়নি।
বেলের ভুলে বল পেয়ে সুযোগটা তৈরি করেন মারেক হামসিক। নাপোলির ফরোয়ার্ড চারজনকে কাটিয়ে, গোলরক্ষককে ফাঁকি দিয়ে জালের দিকে বল পাঠান। কিন্তু স্লোভাকিয়াকে হতাশ করে বল ক্লিয়ার করেন ডেভিস। দশম মিনিটে স্লোভাকিয়ার হতাশা আরও বাড়ান বেল। দারুণ এক ফ্রি-কিকে দলকে এগিয়ে নেন এই রিয়াল মাদ্রিদ তারকা। গোলরক্ষককে বিভ্রান্ত করে বল জালে পাঠান তিনি।
প্রথমার্ধের বাকি সময়ের খেলা মিডফিল্ডেই আটকে ছিল। কোনো দল নিশ্চিত কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। আচমকা শটে প্রতিপক্ষের রক্ষণভাঙার চেষ্টা ছিল। সেগুলো বিফলেই গেছে দ্বিতীয়ার্ধের ৫৭ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করার দারুণ সুযোগ হাতছাড়া করেন বেল। জো অ্যালানের চমৎকার ক্রস তাড়াহুড়ায় জায়গামতো পাঠাতে পারেননি তিনি।
বিজ্ঞাপন
চার মিনিট পর ডুডার গোলে সমতা ফেরায় স্লোভাকিয়া। বদলি নামার দুই মিনিটের মধ্যে প্রতিপক্ষের জাল খুঁজে পান তিনি। সমতা ফেরার পর আরও জমে উঠে খেলা। গোলের জন্য মরিয়া হয়ে উঠে দুই দলই। ৮১তম মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন ১০ মিনিট আগে মাঠে নামা রসবন-কানু। প্রথমার্ধের বাকি সময়ের খেলা মিডফিল্ডেই আটকে ছিল। কোনো দল নিশ্চিত কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। আচমকা শটে প্রতিপক্ষের রক্ষণভাঙার চেষ্টা ছিল। সেগুলো বিফলেই গেছে।
দ্বিতীয়ার্ধের ৫৭ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করার দারুণ সুযোগ হাতছাড়া করেন বেল। জো অ্যালানের চমৎকার ক্রস তাড়াহুড়ায় জায়গামতো পাঠাতে পারেননি তিনি। চার মিনিট পর ডুডার গোলে সমতা ফেরায় স্লোভাকিয়া। বদলি নামার দুই মিনিটের মধ্যে প্রতিপক্ষের জাল খুঁজে পান তিনি।
সমতা ফেরার পর আরও জমে উঠে খেলা। গোলের জন্য মরিয়া হয়ে উঠে দুই দলই। ৮১তম মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন ১০ মিনিট আগে মাঠে নামা রসবন-কানু।
দ্বিতীয়ার্ধের ৫৭ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করার দারুণ সুযোগ হাতছাড়া করেন বেল। জো অ্যালানের চমৎকার ক্রস তাড়াহুড়ায় জায়গামতো পাঠাতে পারেননি তিনি। চার মিনিট পর ডুডার গোলে সমতা ফেরায় স্লোভাকিয়া। বদলি নামার দুই মিনিটের মধ্যে প্রতিপক্ষের জাল খুঁজে পান তিনি।
সমতা ফেরার পর আরও জমে উঠে খেলা। গোলের জন্য মরিয়া হয়ে উঠে দুই দলই। ৮১তম মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন ১০ মিনিট আগে মাঠে নামা রসবন-কানু।